লাইলাতুল কদর শরীফ কিভাবে পালন করবো- ****************** আলহামদুলিল্লাহ! আমরা জীবনে আরেকটি কদরের রজনী পেয়েছি। মাগরিব থেকে ফজর পর্যন্ত সম্মানিত মহিমান্বিত এ রাতের সময় সীমা। তাই আমরা বুঝতে হবে এ রাতের প্রতিটি মুহুরতো প্রতিটি নিশ্বাস অতি মূল্যবান। তাই প্রতি নিঃশ্বাসে মওলার স্মরণ থাকা চাই। এর যে ইবাদত গুলো করা
লাইলাতুল কদর শরীফ কিভাবে পালন করবো- ****************** http://yanabi.in/u/3p আরও পড়ুন ক্লিক করে
লাইলাতুল কদর শরীফ কিভাবে পালন করবো- ****************** আলহামদুলিল্লাহ! আমরা জীবনে আরেকটি কদরের রজনী পেয়েছি। মাগরিব থেকে ফজর পর্যন্ত সম্মানিত মহিমান্বিত এ রাতের সময় সীমা। তাই আমরা বুঝতে হবে এ রাতের প্রতিটি মুহুরতো প্রতিটি নিশ্বাস অতি মূল্যবান। তাই প্রতি নিঃশ্বাসে মওলার স্মরণ থাকা চাই। এর যে ইবাদত গুলো করা যায়- -++++++++++++++ ১) মাগরিব, এ'শা ও ফজরের ফরয নামাজের পর- ক) আল্লহামদুলিল্লাহ- ৩৩ বার। খ) সুবহানাল্লাহ-৩৩ বার। গ) আল্লাহু আকবার-৩৩ বার পড়ে মুনাজাত। ২) বা'দ মাগরিব ৬ রাকাত আওবিনের নামাজ পড়া। ৩) তারাবীহ এর পর বেতেরের আগে ১২/16/ ২০ রাকাত লাইলাতুল কদরের সুন্নাত নিয়্যতে এই নিয়মে পড়া+ ১ম রাকাতে সুরা ফাতিহার পর সূরায়ে কদর (ইন্না আনযালনা) একবার পড়া। ২য় রাকাতে সূরা ফাতিহার পর ৩ বার সূরা ইখলাস (কুলহু আল্লাহ্) পড়া। এভাবে ৪ রাকাত পর আস্তাগফিরুল্লাহ ১বার দরূদ শরীফ ৩ বার পড়ে মুনাজাত। এভাবে কদরের নামাজ শেষ করতে হবে। ৪) সালাতুত তাসবিহ এর নামাজ পড়া। ৫) মুখস্ত হলেও কিছু কোর আনে পাকের সূরা গুরুত্ত্বপূরণো আয়াত পাঠ করা। কারণ এ রাত কোর আন নাযীলের রাত। ৬) যত বেশী সম্ভব নবী পাকের উপর দরূদ শরীফ পড়া। কারণ এ মুল্যবান রাত একমাত্র নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার খাতিরে আমরা পেয়েছি। ৭) ইয়া আল্লাহু, ইয়া রহমানু ইয়া গাফফারু, ইয়া রাহীমু, ইয়া মালিকু, ইয়া কদ্দুসু, ইয়া সালামু ইত্যাদি ওয়াজিফা বা জিকির ১০০ বার করে পড়া। ৮) তাহাজ্জুদের নামাজ পড়া। ৯) মীলাদ-ক্বিয়াম শরীফ এর মাধ্যমে আখেরি মুনাজাত করা। ইত্যাদি। সব আমলের পূরবো শরতো বিশুদ্ধ নিয়ত ও অন্তরের একাগ্রতা। আল্লাহ জাল্লা শানুহু তার হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও আউলিয়ায়ে কিরামের আশেক-প্রেমিক হিসেবে এ রাতের ইবাদত, বন্দেগী আমাদের কবুল করুন। আমিন!
Comments
করবো-
******************
আলহামদুলিল্লাহ! আমরা জীবনে আরেকটি
কদরের রজনী পেয়েছি। মাগরিব থেকে ফজর
পর্যন্ত সম্মানিত মহিমান্বিত এ রাতের
সময় সীমা। তাই আমরা বুঝতে হবে এ রাতের
প্রতিটি মুহুরতো প্রতিটি নিশ্বাস অতি
মূল্যবান। তাই প্রতি নিঃশ্বাসে মওলার
স্মরণ থাকা চাই। এর যে ইবাদত গুলো করা
যায়-
-++++++++++++++
১) মাগরিব, এ'শা ও ফজরের ফরয নামাজের
পর-
ক) আল্লহামদুলিল্লাহ- ৩৩ বার।
খ) সুবহানাল্লাহ-৩৩ বার।
গ) আল্লাহু আকবার-৩৩ বার পড়ে মুনাজাত।
২) বা'দ মাগরিব ৬ রাকাত আওবিনের নামাজ
পড়া।
৩) তারাবীহ এর পর বেতেরের আগে ১২/16/
২০ রাকাত লাইলাতুল কদরের সুন্নাত
নিয়্যতে এই নিয়মে পড়া+ ১ম রাকাতে সুরা
ফাতিহার পর সূরায়ে কদর (ইন্না আনযালনা)
একবার পড়া। ২য় রাকাতে সূরা ফাতিহার পর
৩ বার সূরা ইখলাস (কুলহু আল্লাহ্) পড়া।
এভাবে ৪ রাকাত পর আস্তাগফিরুল্লাহ
১বার দরূদ শরীফ ৩ বার পড়ে মুনাজাত।
এভাবে কদরের নামাজ শেষ করতে হবে।
৪) সালাতুত তাসবিহ এর নামাজ পড়া।
৫) মুখস্ত হলেও কিছু কোর আনে পাকের
সূরা গুরুত্ত্বপূরণো আয়াত পাঠ করা।
কারণ এ রাত কোর আন নাযীলের রাত।
৬) যত বেশী সম্ভব নবী পাকের উপর দরূদ
শরীফ পড়া। কারণ এ মুল্যবান রাত
একমাত্র নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লামার খাতিরে আমরা পেয়েছি।
৭) ইয়া আল্লাহু, ইয়া রহমানু ইয়া গাফফারু,
ইয়া রাহীমু, ইয়া মালিকু, ইয়া কদ্দুসু, ইয়া
সালামু ইত্যাদি ওয়াজিফা বা জিকির ১০০
বার করে পড়া।
৮) তাহাজ্জুদের নামাজ পড়া।
৯) মীলাদ-ক্বিয়াম শরীফ এর মাধ্যমে
আখেরি মুনাজাত করা। ইত্যাদি।
সব আমলের পূরবো শরতো বিশুদ্ধ নিয়ত
ও অন্তরের একাগ্রতা।
আল্লাহ জাল্লা শানুহু তার হাবীব
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও
আউলিয়ায়ে কিরামের আশেক-প্রেমিক
হিসেবে এ রাতের ইবাদত, বন্দেগী আমাদের
কবুল করুন। আমিন!