★بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيم★لآ اِلَهَ اِلّا اللّهُ مُحَمَّدٌ رَسُوُل اللّهِ★اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ★
YaNabi.in
ঈমানের পরেই নামাযের স্থান - Ibadat amal Discussions on

ঈমানের পরেই নামাযের স্থান

প্রত্যেক বালেগ ও আকেল পুরুষ ও মহিলার উপর দৈনিক পাঁচ ওযাক্ত নামায পড়া ফরযে আইন।
এ ফরযকে যে অস্বীকার করবে সে কাফির হবে। আর যে তরক করবে সে চরম ফাসিক হবে। এমনকি বিনা ওজরে তা ক্বাযা করলেও কঠিন গুনাহগার হবে।
মহান আল্লাহ পাক তিনি কালাম পাক-এর ৮২ স্থানে এই নির্দেশ দান করেন যে, তোমরা নামায কায়িম করো।
এর দ্বারাই নামাযের গুরুত্ব সহজে উপলব্ধি করা যায়।
হাদীছ শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “নামায দ্বীন ইসলামের খুঁটি।
যে ব্যক্তি যথাযথভাবে নামায আদায় করলো সে দ্বীনকে সুপ্রতিষ্ঠিত করলো।
আর যে ব্যক্তি নামায তরক করলো সে দ্বীনকে ধ্বংস করলো।
হাদীছ শরীফ-এ আরো ইরশাদ হয়েছে- “ক্বিয়ামতের দিন সর্বপ্রথমে নামায সম্পর্কেই বান্দাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
হাদীছ শরীফ-এ আরো ইরশাদ হয়েছে- যে ব্যক্তি নামায যথাযথভাবে আদায় করবে ক্বিয়ামতের দিন সেটা তার জন্য নূর, দলীল ও নাজাতের কারণ হবে।
আর যে ব্যক্তি নামায আদায়ের ব্যাপারে যত্নবান হবে না, তার জন্য নূর, দলীল ও নাজাতের কারণ হবে না।
বরং সে ব্যক্তি ক্বিয়ামতের দিন কারূন, ফিরআউন, হামান ও উবাই বিন খলফের (যারা ছিল কাট্টা কাফির ও মুনাফিক) সঙ্গী হবে।” অর্থাৎ সে জাহান্নামী হবে।
(নাউযুবিল্লাহ)

মহান আল্লাহ পাক তিনি প্রথমত ৫০ ওয়াক্ত নামায ফরয করেন। অতঃপর নূরে মুজাসসাম, রউফুর রহীম হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইহসানে তা ৫ ওয়াক্তে নির্ধারণ করা হয়।
তবে সওয়াব ৫০ ওয়াক্তেরই থেকে যায়। হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, যে ব্যক্তি ৫ ওয়াক্ত নামায যথাযথভাবে আদায় করবে সে পূর্ণ ৫০ ওয়াক্তেরই ফযীলত পাবে।
(সুবহানআল্লাহ্)
Sign In or Register to comment.
|Donate|Shifakhana|Urdu/Hindi|All Sunni Site|Technology|